চিঠি গুলির মাধ্যমে জানা যায়,২০১০ সালে পশ্চিম এশিয়া ও আফ্রিকার একাধিক অশোধিত তেলের ট্যাঙ্কার এবং জাহাজ পথে হানা চালানোরও ছক ছিল লাদেনের। ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর হঠাৎ দুটি বিমান এসে আছরে পরে আমেরিকার ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে।আরও একটি আঘাত আনে পেন্টাগনের পশ্চিম অংশে।আর চতুর্থটি ভেঙে পরে পেন্সিল্ভেনিয়ার শ্যাঙ্কসভিলের এক মাঠে। ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আল-কায়দার সেই সন্ত্রাস প্রান কেরে ছিল কমপক্ষে তিন হাজার মানুষের।এতেই থেমে থাকতে চায়নি হামলার মুলচক্র কারি লাদেন।আমেরিকার উপর দ্বিতীয় বড় হামলার ছকও করে ফেলে ছিলেন তারা।সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এক বিশেষ প্রতিবেদনে এমনই দাবি করা হয়েছে।আমেরিকার নৌবাহিনীর সিল এর হাতে এই সংক্রান্ত বেশ কিছু নথি রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।২০১১ সালে লাদেনের হত্যার পরে সেগুলি তাদের হাতে আসে।তথ্য গুলি বিশ্লেষণ করে জানা গিয়েছে,পরবর্তী হামলার সময়ে আর যাত্রী বাহী বিমান নয় বরং প্রাইভেট জেট ব্যবহার করার পক্ষেই সাওয়াল করেছিলেন লাদেন।পাশাপাশি বিভিন্ন রেল লাইনের প্রায় ১২ মিটার কেটে নিয়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটানোর জন্যও আল কায়দার সদস্যদের উস্কেছিলেন লাদেন।ওই নথিতে পাওয়া লাদেনের লেখা অনুযায়ী এতে শতাধিক মানুষের প্রান সংশয় ঘটানো বেশ সহজ।
লাদেনকে নাগালে পাওয়ার জন্য পাকিস্থানে হানা দেওয়া সিল সদস্যদের হাতে ওই নথি আসে।প্রায় ১১ বছর আগে উদ্ধার হওয়া ওই নথি নিয়ে গবেষণার দায়িত্বে রয়েছেন লেখক ও ইসলাম বিসেসজ্ঞ নেলি লাহুদ।এক সাক্ষাৎ কারে তাঁর বিশ্লেষণ ৯/১১ হামলার পর যে আমেরিকা সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারে তা একেবারি আন্দাজ করতে পারেনি লাদেন।আমেরিকার আফগানিস্থান দখেলও আশ্চর্যই হয়েছিল লাদেন।
৯/১১ এর পর প্রায় তিন বছর তাঁর অনুগামিদের সঙ্গে আর যোগাযোগ করতে পারেনি লাদেন।তবে ২০০৪ সালে আমেরিকার উপর দ্বিতীয় বার হামলার পরিকল্পনা নিয়ে ফের তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান লাদেন।এই বার জেট বিমান দিয়ে হামলা করার পরিকল্পনা করেন তিনি।এই পরিকল্পন যদি ঝুকি পুর্ন হয়ে দারায় তাহলে রেল দুর্ঘটনা ঘটানয় ভাল।যদিও এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার সুযোগ আর সে পায়নি।তাঁর আগেই আমেরিকার সিল বাহিনী দ্বারা তাঁকে শেষ করা হয়। ও
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন