ইমরান যদিও সরে যান সে ক্ষেত্রে ভারত পাকিস্থান সম্পর্কে তার বিশেষ প্রভাব পড়বে না।ইমরান খান কাণ্ডে পাকিস্থানে কি সিদ্ধান্ত হয় তা স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত এ নিয়ে প্রকাস্যে কোনও অবস্থান নিতে চাইছে না ভারত।অপেক্ষা করা হচ্ছে সে দেশের সেনাবাহিনি ও সুপ্রিম কোর্ট এই বিষয়ে কোন সিদ্ধান্তে পৌছই তার ওপর।তার আগে আগ বাড়িয়ে এই নিয়ে মন্তব্য করা কূটনৈতিক ভাবে মুর্খামি হবে বলে মনে করছেন বিদেশ মন্ত্রক।
পাকিস্থানের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জটিলতা বহুস্তরীয়।সে দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব মোল্লাতান্ত্রিক,আই এস আই,সেনাবাহিনি প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই যুক্ত ও একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত।তার অপরে পাকিস্থানের সঙ্গে চিনের বন্ধুত্বকে মাথায় রাখতে হচ্ছে ভারতকে।এই সময় সীমান্ত প্রশ্নে ভারতের চাপের শেষ নেই।সব দিকে বিবেচনা করে সব কিছু মাথাই রাখছে ভারত। আজ কার্যত ইমরানের হারা ম্যাচ জিতিয়ে দেন ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ডেপুটি স্পিকার কাসিম খান সুরি।ইমরানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবকে অসাংবিধানিক তকমা দিয়ে বাতিল করে দেন সুরি।ইমরানের প্রস্তাব মেনে প্রেসিডেন্ট সরকার ভেঙে দিয়ে ভোটের নির্দেশ দিয়েছেন।সব ঠিক থাকলে তিন মাসের মধ্যে ভোট হতে চলেছে পাকিস্থানে।অন্য দিকে বিরোধীরা ছুটেছে সুপ্রিম কোর্টে।ফলে আগামি কাল সুপ্রিম কোর্ট কি রায় দেয় তার ওপর পাকিস্থানের রাজনৈতিক গতবিধি অনেকটাই নির্ভর করছে বল মনে করছে সাউথ ব্লক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন