স্বাথ্য কর্তাদের মতে ১৮৯ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে ১০-১৫ শতাংশ ক্যান্সার ফুস্ফুসের সমস্যা ইত্যাদি রোগের শিকার।সেই বাচ্চারা করোনায় আক্রান্ত হলে মৃত্যু হার ৫-৭ শতাংশ বেরে যেতে পারে।চিনের একাধিক শহরে নতুন করে ছরাতে শুরু করেছে সংক্রমন।বারছে সিঙ্গাপুরেও।আগামি দিনে ভারত সহ অন্যান্য দেশে ছরিয়ে পরার সম্ভাবনা রয়েছে।তাই সংক্রমনের ভতুন ঢেউ আসার আগে ১২থেকে ১৪ বছর বয়সীদের টিকাকরনের আওতায় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।
স্বাস্থ কর্তাদের মতে যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদের মধ্যে ১০-১৫% ক্যান্সার ফুস্ফুসের সমস্যা এই সব রোগের শিকার।তারা যদি আক্রান্ত হয় তাহলে মৃত্যু হার ৭% পর্যন্ত বের যেতে পারে। এই বিপদ থেকে মুক্তি পেতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত কাল কেন্দ্র জানিয়েছে, ১৬ মার্চ থেকে ১২-১৪ বছর বয়সিদের টিকাকরন শুরু হবে।কিন্তু ছোটদের এই টীকা দেওয়া আদেও প্রয়োজন রয়েছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সরকারের NTAGOI এর কার্জনির্বাহি কমিটির সদস্য অতিমারি বিশেষজ্ঞ জে পি মুলিইল।তিনি দাবি করেন এই টীকাবরনের এই কমেটি এখনও কোন সবুজ সঙ্কেত দেয়নি।আজ সেই দাবি খারিজ করে NTAJI এর চেয়ারম্যান এন কে আরও জানান ছোটদের টীকা দেওয়ার বিষয়ে জাতীয় স্তরে আগেই সিদ্ধান্ত হয়েগিয়ে ছিল।বিস্বসাস্থ সংস্থার মতে বড়দের টীকা দেওয়ার পর বাছাচলে তা ছোটদের দেওয়া যেতে পারে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন