একটিও ম্যাচ না খেলে বার বার বাদ যাওয়ায় বিরক্ত অরিত্র।তিনি বার বার জিজ্ঞাসা করেছিলেন কেন তাকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। গত শুক্রবার কোন রান না দিয়ে সাত উইকেট তুলে নেন তিনি। শুধু সাত উইকেট নেননি এর মধ্যে ছিল তার হ্যাট্রিকও। শনিবার চন্ডিগরের বিরুদ্ধে উইকেট না পেলও দল জেতায় খুশি অরিত্র।কিন্তু বার বার বাংলা দল থেকে প্রথম একাদশে সুযোগ না পাওয়ায় কষ্ট ভুলতে পারছে না তিনি।
দিল্লিতে সর্বভারতীয় সিভিল সার্ভিস ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় শুক্রবার মাঠে একের পর এক উইকেট নিলেও তিনি কোন রান না দিয়েও এত গুলি উইকেট নিয়ে ফেলেছেন তা বুঝতে পারেনি। অরিত্র জিবনে প্রথম হ্যাট্রিক করেছে।এই হ্যাট্রিক করে সে খুব খুশি।অরিত্র বুঝতেই পারেনি যে সে কোন রান না দিয়ে এত গুলি উইকেট নিয়ে ফেলেছে।অরিত্র নিজে বলেছেন যে তিনি ১২ বছর ধরে ক্রিকেট খেলছেন।তিনি কলকাতার প্রায় সব ক্লাব গুলিতে খেলেছে।ইস্টবেঙ্গলে একবছর,মোহনবাগানে দুই বছর,ভবানিপুর পাঁচ বছর।এখন খেলছে কালি ঘাট।বাংলার পরিচিত মুখ হলেও এখনও পর্যন্ত তিনি সিনিয়র দলের হয়ে খেলার সুজোক পায়নি।এই বিষয়টি নিয়ে সে খুব চিন্তায় আছে। ১২ বছর ক্রিকেট খেলেছে তার মধ্যে ১০ বছর একাধিক বার বাংলার প্রাথমিক দলে সুজক পেয়েছে।কিন্তু প্রথম একাদশে এক বার সুজক পায়নি। ২০১১-১২ সালে যেবার বিজয় হজারে জিতেছিল এই দলে তিনিও ছিলেন। একটিও ম্যাচ খেলার সুজক পায়নি।কোন ম্যাচ না খেলে দল থেকে বাদ পরে যায়।এর পর ২০২০ এর মরসুমে আবার দলে সুজক পায় কিন্তু ১০টা ম্যচে দলের সঙ্গে থাকলেও খেলার সুজক পায়নি।বাংলার হয়ে খেলের আসা এখনও ছারিনি চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছি বাংলার হয়ে খেলার। সুজক পেলে নিজেকে উজার করে দেব।প্রস্রম করছি যাতে বাংলার হয়ে খেলতে পারি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন